যারা প্রশ্ন করে যে এতে কি আছে?
এতে দুঃখ কষ্টের ওষুধ আছে?
আমরা হারিয়ে গিয়েছি! আমার নিশ্চিহ্ন! আমরা কাকে জিজ্ঞেস করব? আমরা কোথায় ???
আমাদের সন্ধান আমাদের বলছে, যে আমাদের পথ দেখিয়ে দিচ্ছে আমারা শুনছি, আমরা দেখছি!
কিন্তু একটাই সমস্যা!!! আমি চিন্তা করি।
যাকে এরা ধর্মের পথ বলে, তা আর কোন দিকেরই পথ নয়! যে আয়না এরা আমাদের দেখাচ্ছে, এরা আমরা আমাদের ভয় দেখাচ্ছে! এই আয়নায় আছে এক হিংস্র পশু। কোন দিকে থেকেই মানুষের মত নয় আমাদেরকে এরা এটাই পড়াচ্ছে। এটা রবের হুকুম বলে বেড়াচ্ছে! আরব খোদার, আজম খোদার,জমিন খোদার, জগৎ খোদার জন্যই। নিয়ে আস তলোয়ার গরদান ফেলে দাও। সব কুফরি মূর্তির উচ্ছেদ কর। যেখানে নেই মুসলিম শাসন
ঐসব হুকুমত তোমার উড়িয়ে দাও। যারা শান্তির কথা বলছে এরা সব ভীরু! এরা সব কুফরি প্রদীপ।
এদের রক্ত দিয়েই এদের নিভিয়ে দাও। কাফেরদের সব সরদারকে ধর,এবং নাম নিশানা চিরতরে মিটিয়ে দাও।
★এগুলো আমাদের কোরআনের আয়াত
আমাদের নবীর রেওয়ায়েত★
যেগুলা এরা আমাদের পড়ে পড়ে শোনাচ্ছে।
খোদার কথা হয়তো অন্য কোন কিছু!
কিন্তু এরা আমাদের অন্য অর্থ বলছে!
এরা আমাদেরই মত দেখতে!
আমাদের নামাজ আমাদের দুরুদও পড়ে!
কিন্তু এরা সবকিছুই জ্বালিয়ে শেষ করে দিচ্ছে!
যেন এক কেয়ামতের এর মতই!
কেউ কি বলতে পারেন এই সব কি???
কোন দ্বীন মধ্যে এই অন্যায় আছে???
খোদা রহিম ও রহমান তিনিই মনের অবস্থায় জানেন। তিনি ন্যায় বিচারক, এবং সকল অন্যায় থেকে পবিত্র। তাহলে তিনি এই আদেশ কেন দিয়েছেন??? কেউ বলুন এগুলো সব কি??
কেউ নতুন হোক বা পুরানা, জ্ঞানী অথবা সাধারণ। কারো মত ভিন্ন হলেই! এরা বলে তার ঠিকানা শুধু জাহান্নাম! এরা শুধু মানুষদের কাফের বলে না,
সাধারণ মানুষদেরও রক্ত ঝরায়। এগুলো আমাদের আত্মা কিভাবে গ্রহণ করবে ??? যাই বলছে তাই মেনে নেবেন???
না!!!
না!!!
না!!!
এমন নয়!!!
নবী খোদা এমন ধর্ম দেননি! যে খোদার কোরআন পড়ে, নবীর উপর ঈমান রাখে,
সেই খোদার দুনিয়া ধ্বংস করছে!!!! তারা কেমন পৃথিবী তৈরি করছে??? আমাদের চোখে এখন একটাই প্রশ্ন চিহ্ন। বুকের উপর এক বোঝা যেন বিশাল এক পাহাড়!
হায়!
দ্বীন কেমন ছিল?
আর আমরা কেমন বানিয়ে দিয়েছি?
এটা কেমন বিষ ছিল?
যা আমরা নিরাপদে খেয়ে ফেলছি?
পবিত্র আল কোরআন
সকল প্রশ্নের পরিপূর্ণ উত্তর আছে এতে,
এ যেন অন্ধকারকে দূর করার একটি উজ্জ্বল প্রদীপ। এইটাই সকল অন্ধকার এর জবাব!!
লেখক মোহাম্মদ মনজুরুল আলম
ফেসবুকে পেজ এইখানে ক্লিক করুন
0 Comments